প্রথমত, ‘ব্যভিচার’ এবং ‘ধর্ষণ’ এক নয়। ইসলামে ব্যভিচার বৈধ নয় কিন্তু যুদ্ধের পরে নারীদের যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার বৈধ ছিল।
ব্যভিচার হল বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক বা বিয়ের আগে পারস্পরিক শারীরিক সম্পর্ক।
ধর্ষণ হল নিজের ইচ্ছা পূরণের জন্য কারো শরীরকে জোর করে ব্যবহার করা। নবীর (সাঃ) যুগে সংঘটিত যুদ্ধের বিজয়ের পর, পশু এবং সম্পত্তি সহ সবকিছুই জনসাধারণের সম্পত্তি হিসেবে বিবেচিত হত। পুরুষ এবং মহিলাদের যথাক্রমে দাস এবং যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করা হত।
এখন, আপনি যে জ্ঞানী বুদ্ধিজীবীদের বলবেন – যে নারীদের সন্তান এবং স্বামী যুদ্ধে নিহত হয়েছিল, নবী এবং তাদের সাহাবীরা তাদের সাথে যৌন মিলনের জন্য নিয়ে যাচ্ছেন। এটি ব্যভিচারের চেয়েও খারাপ। যেহেতু তারা জনসাধারণের সম্পত্তি ছিল, তাই তাদের ধর্ষণ করা হত। ধর্ষণের ফলে জন্ম নেওয়া তাদের সন্তানদেরও দাস বানানো হত এবং তাদের সন্তানদের কোন অধিকার থাকত না।
29 Responses
তুই লেখক না, তুই একটা বেইমান।
তোর মত লোকদের জন্য দেশ নষ্ট হচ্ছে।
তোকে দেশ থেকে বের করে দেওয়া উচিত।
এই লেখাটা আমাকে অনেক ভাবতে বাধ্য করলো।
আপনার চিন্তাধারা সত্যিই অসাধারণ।
তোর মত নষ্ট মানুষদের মুখ বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
আপনার লেখায় স্পষ্টতা ও সততা আছে, শ্রদ্ধা জানাই।
সংখ্যালঘুদের নিয়ে এমন লেখা সত্যিই দরকার ছিল।
সব ধর্মেই সমস্যা আছে, শুধু ইসলামকে দোষ দেওয়া ঠিক না।
সবার দৃষ্টিভঙ্গি একরকম নয়, এটা মাথায় রাখা উচিত।
তোর মত মানুষদের জন্যই দেশে অশান্তি।
তোর মাথায় সমস্যা আছে, এসব লেখা বন্ধ কর।
বাংলাদেশে অনেক মুসলমান সহনশীল, তাদের কথা বলেন না কেন?
আপনার অভিজ্ঞতা জানা আমাদের চোখ খুলে দিল।
একটু ব্যালেন্স করে বললে ভালো লাগতো।
এই কথাগুলো অনেক আগে থেকেই বলা উচিত ছিল।
আপনি যা বলছেন তা অনেকেই গ্রহণ করবে না।
এইসব কুচক্রি লেখা দিয়ে তুই কিছুই করতে পারবি না।
ধর্ম নিয়ে এমন সাহসী লেখা আগে দেখিনি।
আপনার বক্তব্য একমুখী হয়েছে বলে মনে হয়েছে।
আপনার লেখাটি অনেকের ভ্রান্ত ধারণা ভেঙে দিতে সাহায্য করবে।
একজন সংখ্যালঘুর কষ্টের কথা শুনে কষ্ট পেলাম।
তথ্যভিত্তিক লেখা হলে আরও গ্রহণযোগ্য হতো।
আপনার বক্তব্য অনেক একপেশে।
এই সব কথা বললে একদিন তোকে খুঁজে বের করে মারা হবে।
আপনি হয়ত খারাপ অভিজ্ঞতা পেয়েছেন, কিন্তু এভাবে বলা উচিত না।
আপনার লেখায় কিছুটা রাগ মিশে গেছে মনে হচ্ছে।
এই লেখার জন্য তোকে জেলে পাঠানো উচিত।
এটা বলা সহজ নয়, আপনি খুব সাহস দেখিয়েছেন।